প্রতিদিন ২৪ ডেস্ক
এজন্য নিজের গাড়ি রেখে তিনি মন্ত্রীর
দপ্তরের গাড়ি নিয়ে যান। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র মতে,আটক হওয়া গাড়িতে চার কোটি ৭০ লাখ টাকা ছিল।
ওমর ফারুক জানিয়েছিলেন ২৫ থেকে ৩০ লাখ
টাকার কথা। অথচ একেক সময় একেক কথা বলছেন
তিনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে,রেলওয়েতে ওয়েম্যান, নাম্বার টিকার, খালাসি, জুনিয়র অডিটরসহ বিভিন্ন পদে
৭৫০০ লোক নিয়োগ চলছে। এ নিয়োগকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছিল ব্যাপক নিয়োগ-বাণিজ্য।
চাকরিপ্রার্থীর কাছ থেকে এক থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ নেয়া হয়। ওই ঘুষের টাকা
সংগ্রহের দায়িত্বে ছিলেন রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার ইউসুফ আলী মৃধা ও
পশ্চিমাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার তোফাজ্জেল হোসেন। পূর্বাঞ্চলের ঘুষের টাকারই একটি
অংশ নিয়ে তারা মন্ত্রীর বাসায় যাচ্ছিলেন। ওদিকে এপিএসের এ টাকা প্রসঙ্গে সারা দেশে
ব্যাপক আলোড়নের সৃষ্টি হয়। মন্ত্রী,মন্ত্রী পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা
ও প্রতিমন্ত্রীরা এ নিয়ে খোঁজ খবর নেন। কোন কোন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীকে তৃপ্তির
ঢেকুর তুলতে শোনা গেছে। তারা বলেন, দুর্নীতিবাজের
সব সময় শাস্তি পাওয়া উচিত। এপিএস কার স্বার্থে দুর্নীতি করেছে এটা এখনই দেখা উচিত।
No comments:
Post a Comment