প্রতিদিন ২৪ ডেস্ক
আসামিপৰ ও রাষ্ট্রপৰের আইনজীবীর সাথে বিতর্কের একপর্যায়ে
ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক ৰোভের সাথে বলেছেন, ‘জাস্টিস
(ন্যায়বিচার) করব না আমরা।’
গতকাল মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরম্নদ্ধে তদনৱ
কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনের সাৰ্য গ্রহণ শুরম্ন হয়েছে।
তদনৱ কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন সাৰ্য দেয়ার সময় তার সামনে
রাখা
মোটা ভলিউম থেকে কিছু বিষয়ে রেফারেন্স দিচ্ছিলেন। তদনৱ কর্মকর্তা
যে ভলিউম থেকে পৃষ্ঠা নম্বর উলেস্নখ করে রেফারেন্স দিচ্ছিলেন সেই একই ভলিউমের কপি
ট্রাইব্যুনালের তিনজন বিচারপতি এবং আসামিপৰের আইনজীবীদের সামনেও ছিল। কিন্তু তদনৱ
কর্মকর্তা তার সামনে খোলা ভলিউম থেকে যে পৃষ্ঠা নম্বর উলেস্নখ করেন তার সাথে অমিল
দেখা দেয় ট্রাইব্যুনালের বিচারপতিদের সামনে রাখা ভলিউমের।
এ সময় আসামিপৰের আইনজীবীরাও জানান তাদেরকে যে ভলিউম দেয়া হয়েছে তার সাথেও
পৃষ্ঠা নম্বরের মিল নেই। এ নিয়ে আসামিপৰ
ও রাষ্ট্রপৰের আইনজীবীদের মধ্যে বিতর্ক শুরম্ন হয়।
পৃষ্ঠা নম্বরের গরমিল নিয়ে ট্রাইব্যুনাল বারবার তদনৱ কর্মকর্তার কাছে প্রশ্ন
করেন। রাষ্ট্রপৰের অন্যান্য আইনজীবীও চেষ্টা
করেন গরমিল নিয়ে সমস্যা দূর করতে। এ নিয়ে বেশ
সময় কেটে যায়।
একপর্যায়ে পৃষ্ঠা নম্বর মিলিয়ে ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল
হক দুই পৰের আইনজীবীদের বলেন, আমরা যেভাবে
মিলিয়েছি এটার সাথে মিল রেখে আপনারাও মিলিয়ে নেন পৃষ্ঠা নম্বর। আমাদের এটা হবে মূল কপি। এর সাথে মিল রেখে আপনারাও মিলিয়ে নিন। তখন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, পৃষ্ঠা নম্বর মিলিয়ে নেয়া কোনো কঠিন কাজ হবে না। কিন্তু কিছু আইনি সমস্যা আছে। আপনাদের কাছে যে কপিটা থাকবে আইন অনুযায়ী সে কপিটাই আমাদের
কাছেও থাকার কথা। কিন্তু এখানে তো তা হচ্ছে না। ভিন্ন ভিন্ন কপি আপনাদের এবং আমাদের কাছে। মাওলানা সাঈদীর অপর আইনজীবী তাজুল ইসলাম বলেন, আপনাদের কপির সাথে আমাদের কপির পৃষ্ঠা নম্বর মেলালে
আরগুমেন্ট পেশের সময় আমাদের সমস্যা হবে। কারণ আমরা যে
রেফারেন্স উলেস্নখ করব তার সাথে মিল পড়বে না তখন।
বিচারপতি নিজামুল ইসলাম আবারো অনুরোধ করেন, তাদের কপি
অনুযায়ী সবার পৃষ্ঠা নম্বর মিলিয়ে নেয়ার জন্য। চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু এ সময় পাশ থেকে তাজুল
ইসলামের প্রতি একটু উষ্মা প্রকাশ করে বলেন, আপনারা
আপনাদেরটা মিলিয়ে নিন। তাজুল ইসলাম চিফ
প্রসিকিউটরের এ আচরণে আপত্তি জানিয়ে বলেন, আমি কি আপনার
চাকরি করি। আপনাদের ভুল আমরা মিলিয়ে নেবো কেন। আপনারা মিলিয়ে দিন।
তখন বিচারপতি নিজামুল হক তাজুল ইসলামকে উদ্দেশ করে বলেন, মিস্টার তাজুল ইসলাম, আপনি অনেক দিন
হাইকোর্টে প্র্যাকটিস করছেন। আপনি নতুন কোনো
আইনজীবী নন। পিস্নজ রেস্ট্রেন ইউরসেলফ। আমি এল্ডারলি ব্রাদার হিসেবে বলছি রেস্ট্রেন ইউরসেলফ। এ সময় তিনি মাওলানা সাঈদীর অপর আইনজীবী মিজানুল ইসলামকে
ইঙ্গিত করে বলেন, তিনিও তো আদালতে
আরগুমেন্ট করেন। আর আপনিও আরগুমেন্ট করেন। তিনি তো বলেছেন, পৃষ্ঠা নম্বর
মিলিয়ে নেয়া তেমন কঠিন কাজ হবে না। আমিও সেটা বলছি।
তাজুল ইসলাম রাষ্ট্রপৰের আইনজীবীদের প্রসঙ্গে বলেন, তারা কি এভাবে আমাদের বলতে পারেন? তারা এভাবে আমাদের বলতে পারেন না। তিনি আমাদের অনুরোধ করতে পারেন। কিন্তু তিনি আমাক অর্ডার দিয়ে বলছেন আমাদের মিলিয়ে নিতে
হবে। এ সময় বিচারপতি নিজামুল হকও
প্রসিকিউশনকে লৰ করে বলেন, আপনারা এভাবে
বলতে পারেন না। আপনারা অনুরোধ করতে পারেন।
এ নিয়ে উত্তপ্ত বিতর্কের একপর্যায়ে বিচারপতি নিজামুল হক তাজুল ইসলামকে বলেন, আপনি বলতে চাচ্ছেন প্রসিকিউশন থেকে যখন কোনো আবেদন করা হয়
তখন তা আমরা গ্রহণ করে নেই। আর আপনাদের
আবেদন গ্রহণ করি না। এই তো বলবেন
আপনি?
তাজুল ইসলাম বলেন, আমি সেটা বলছি
না।
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক আবারো আসামিপৰের আইনজীবীদের বলেন, আপনারা একটু কষ্ট করে মিলিয়ে নেন আমাদের কপি অনুযায়ী। তখন তাজুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি এভাবে
উলেস্নখ থাক যে, আপনাদের যে
ডকুমেন্ট দেয়া হয়েছে তার এত এত পৃষ্ঠায় উক্ত বিষয়গুলো আছে। আর আমাদের যে ভলিউম দেয়া হয়েছে তার এত পৃষ্ঠায় উক্ত
বিষয়গুলো উলেস্নখ আছে।
তখন বিচারপতি নিজামুল হক ৰোভের সাথে তাজুল ইসলামকে বলেন, আপনি এটা বললেন তো? আমি মানলাম না। আমাদের কপি অনুযায়ীই মেলাতে হবে।
তখন তাজুল ইসলামও ৰেভের সাথে বলেন, এভাবে হলে তো
আমরা জাস্টিস (ন্যায়বিচার) পাবো না। প্রতি উত্তরে
বিচারপতি নিজামুল হকও ৰোভের সাথে বলে বসেন ‘জাস্টিস
(ন্যায়বিচার) করব না আমরা’।
এরপর মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম বলেন, অনুমতি দিলে একটা কথা বলতে চাই। বিচারপতি নিজামুল হক ৰোভের সাথে বলেন, আপনাদের অনুমতি দেয়ার দরকার আছে? অনুমতির তোয়াক্কা করেন আপনারা? আপনারা তো বলে যাচ্ছেন। বলেই যাচ্ছন। বলতে থাকেন।
তখন মিজানুল ইসলাম তার আবেদন পেশ করে বলেন, প্রসিকিউশন যেটা
বলেছেন সেটা ঠিক হয়নি। আপনিও
ন্যায়বিচার করব না বলে যেটা বললেন সেটাও ঠিক হয়নি। তখন বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, আই এগ্রি উইথ ইউ।
রাষ্ট্রপৰের আইনজীবী সৈয়দ হায়দার আলী তখন ট্রাইব্যুনালকে বলেন, আমি সবার পৰ থেকে ৰমা চাচ্ছি।
বিকেল ৪টায় তখন কর্মকর্তার সাৰ্য মুলতবি করা হয়। গতকাল সকাল থেকেই ট্রাইব্যুনালে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে
উত্তেজনা চলছিল।
তদনৱ কর্মকর্তার বিভিন্ন বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন এবং তা মীমাংসা করতে করতে করতে
পার হয়ে যায় দিন। ফলে তার
সাৰ্যদান গতকাল বেশি দূর অগ্রসর হতে পারেনি। তদনৱ কর্মকর্তার
সাৰ্য গ্রহণ শুরম্ন হওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে আইনি দিক তুলে ধরে আপত্তি
উত্থাপন করতে থাকেন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী মিজানুল ইসলাম। চার্জশিট নেই এমন বেশ কিছু নতুন বিষয় ডকুমেন্ট হিসেবে তদনৱ
কর্মকর্তা প্রদর্শন করতে চাইলে ট্রাইব্যুনাল তা বাতিল করে দেন আসামিপৰের আপত্তির
পরিপ্রেৰিতে।
১৫ জন সাৰীর অনুপস্থিতিতে তাদের জবানবন্দীকে সাৰ্য হিসেবে গ্রহণের বিষয়ে
ট্রাইব্যুনাল যে আদেশ দিয়েছেন সে বিষয়ে সকালে রিভিউ আবেদন পেশ করেন মাওলানা
সাঈদীর আইনজীবী তাজুল ইসলাম। রিভিউ আবেদন
নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যনৱ তদনৱ কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনের সাৰ্য গ্রহণ স্থগিত
রাখার আবেদন জানান তিনি। কিন্তু
ট্রাইব্যুনাল মুলতবি আবেদন প্রত্যাখ্যান করে সাৰ্য গ্রহণের নির্দেশ দেন।
গতকাল সকালে রিভিউ আবেদন দাখিল করে তদনৱ কর্মকর্তার সাৰ্য গ্রহণ মুলতবির আবেদন
জানালে ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান বলেন, দরখাসৱ রাখেন। তদনৱ কর্মকর্তার সাৰ্য শুরম্ন হয়ে যাবে আজ।
তখন তাজুল ইসলাম বলেন, তাহলে তো রিভিউ
পিটিশনের কোনো মানে হয় না। কারণ যে ১৫ জন
সাৰীর জবানবন্দী তাদের অনুপস্থিতিতে গ্রহণ করা হয়েছে সে রিভিউ আবেদনে আদেশটি
পরিবতির্ত হতে পারে। আমরা যদি প্রমাণ
করতে পারি প্রসিকিউশন কী ধরনের মিথ্যাচার করেছে সাৰীদের ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের
কাছে তাহলে রিভিউ আদেশ পরিবর্তন হবে বলে আমরা আশা করি। আমাদের কাছে সে ধরনের প্রমাণ আছে। আমরা দেখাতে পারব যে, ওই সাৰীদের
হাজির করা সম্ভব। কাজেই রিভিউ আবেদন শেষ না হলে এবং ওই
১৫ সাৰীর বিষয়ে চূড়ানৱ সিদ্ধানৱ না হওয়া পর্যনৱ তদনৱ কর্মকর্তার সাৰ্যগ্রহণ ঠিক
হবে না।
তখন বিচারপতি নিজামুল হক কিছুটা ৰোভের সাথে তাজুল ইসলামকে লৰ্য করে বলেন, ওই আদেশ যেদিন দেয়া হয়েছিল সেদিন আপনি ছিলেন না এবং আদেশে
কী আমরা বলেছি তাও মনে হয় আপনি পড়েননি।
তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা অর্ডার কপি
পাইনি। নিজামুল হক বলেন, একটু আগে তো বললেন আপনি সব জানেন। তাজুল ইসলাম বলেন, এর মানে হলো আমি
ফ্যাক্টস জানি।
সৈয়দ হায়দার আলী তখন বলেন, ১৫ সাৰীর বিষয়ে
বলা হয়েছিল আদালত তাদের জবানবন্দী রিসিভ করেছেন, নট টেকেন। (আদেশে আরো বলা
হয়েছিল যে ১৫ জন সাৰীর জবানবন্দী সাৰ্য হিসেবে গ্রহণ করা হলো তা জেরা ছাড়া গ্রহণ
করা হয়েছে সেটি ট্রাইব্যুনাল বিবেচনায় রাখবে এবং জেরা ছাড়া এ জবানবন্দী কতটুকু
মূল্য বহন করে তাও বিবেচনায় রাখা হবে।)
এরপর বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, আপনারা মুলতবি
আবেদন বিষয়ে আরগুমেন্ট পেশ করেন।
তখন মিজানুল ইসলাম বলেন, ১৫ সাৰীর বিষয়ে
যে আদেশ দেয়া হয়েছে সে বিষয়ে আদেশ বাতিল হলে এ মামলার চরিত্র বদলে যাবে। ওই আদেশ বাতিল হলে তদনৱ কর্মকর্তার জেরা এক রকম হবে আর বহাল
থাকলে জেরা আরেক রকম হবে। আমাদের কাছে যে
তথ্য প্রমাণ আছে তাতে আমাদের আশা, আদেশটি পরিবর্তন
হতে পারে।
তখন বিচারপতি এ কে এম জহির আহমেদ বলেন, ওই ১৫ জন সাৰীকে
আনতে পারবে না বলেই তো রাষ্ট্রপৰ থেকে ওই দরখাসৱ দেয়া হয়েছিল। কাজেই তাদের তো আর হাজির করার কোনো সম্ভাবনা নেই।
কাজেই ওই ১৫ জন বাদ দিয়ে বাকি সাৰীদের ব্যাপারে তদনৱ কর্মকর্তাকে জেরা করলেই
তো হয়।
সৈয়দ হায়দার আলী তখন বলেন, যদি রিভিউ আবেদন
গ্রহণও করা হয় তাহলে কী হবে। ওই ১৫ জন সাৰী
বাদ হয়ে যাবে। তাতে তদনৱ কর্মকর্তার সাৰ্য শুরম্ন
করতে সমস্যা কোথায়? বিচারপতি
নিজামুল হকও এ যুক্তিতে সায় দেন।
উভয়পৰের যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে মুলতবি আবেদনটি তিনি বাতিল করে দেন। আদেশে তিনি বলেন, আমরা আগেও
বারবার বলেছি রিভিউ আবেদনের শুনানির সময় বিচারের স্বাভাবিক কাজ বন্ধ হবে না।
গতকাল তদনৱ কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিন সাৰ্য প্রদানের সময় মাওলানা সাঈদীর
বিরম্নদ্ধে বেশ কিছু নতুন ডকুমেন্ট প্রদর্শন করতে চান। কিন্তু মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীদের পৰ থেকে এ বিষয়ে তীব্র
আপত্তি জানিয়ে বলা হয় আমাদের যে কপি আগে দেয়া হয়নি তা কোন আইনের বলে এখন
আসামির বিরম্নদ্ধে প্রদর্শন করা হবে?
একটি ভলিউমের ১ থেকে ১৫ নম্বর পৃষ্ঠা পর্যনৱ কিছু ডকুমেন্টের কথা উলেস্নখ করলে
মিজানুল ইসলাম বলেন, এগুলোও আমাদের
আগে দেয়া হয়নি। তখন বিচারপতি নিজামুল হক প্রসিকিউশনের
কাছে এ বিষয়ে প্রশ্ন করে জানতে চান আগে তাদের এসব কপি দেয়া হয়েছিল কি না। কিন্তু এর সদুত্তর না আসায় তিনি এসব ডকুমেন্ট বাতিল করে
দেন। এমনিভাবে মাওলানা সাঈদীর বিরম্নদ্ধে
আরো কিছু নতুন ডকুমেন্ট গ্রহণ না করা বিষয়ে আদেশ দেন তিনি।
পিরোজপুরের বেশ কিছু গণকবর, মুক্তিযুদ্ধে
ৰতিগ্রসৱদের ঘরবাড়ির ছবি প্রদর্শনের চেষ্টা করলে মিজানুল ইসলাম বলেন, এসব তাদের আগে দেয়া হয়নি। এ নিয়ে বিতর্কের একপর্যায়ে রাষ্ট্রপৰের আইনজীবী জেয়াদ আল
মালুম আসামি পৰের আইনজীবীদের বেঞ্চের সামনে এসে মনজুর আহমদ আনছারীর হাত থেকে একটি
ডকুমেন্ট কপি টেনে নিয়ে উঁচু করে ট্রাইব্যুনালের সামনে তুলে ধরে বলেন, এই দেখেন তাদের কপি দেয়া হয়েছে। তখন মিজানুল ইসলাম বলেন, এটিতো একটু আগে আমাদের সামনে দিলেন আপনারা। তখন জেয়াদ আল মালুম বলেন, ও সেটি বলেন। মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার তানভির আল আমিন
দাঁড়িয়ে বলেন, আমার কাছ থেকে
কপি কেড়ে নেয়া হয়েছে। তখন জেয়াদ আল
মালুম বলেন, থামেন থামেন, ভালোই ট্রেনিং পেয়েছেন।
এভাবে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গতকাল সারা দিন বিতর্ক চলে। তদনৱ কর্মকর্তা ২০০১ সালের ৫ মার্চ দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত ‘৭১ এর রাজাকার দেইলস্না এখন মাওলানা সাঈদী’ শীর্ষক প্রতিবেদনটি ১৩ দফায় ভাগ করে উপস্থাপন করেন। ওই রিপোর্টে বর্ণিত মাওলানা সাঈদীর বিরম্নদ্ধে হত্যা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, জ্বালাও-পোড়াওয়ের বিষয়ে বর্ণনা করা হয়। এ ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে তার সাৰ্য গতকাল খুব একটা অগ্রসর
হয়নি।
গতকাল মাওলানা সাঈদীর পৰে মনজুর আহমেদ আনছারি, ব্যারিস্টার
তানভীর আল আমীন, শিশির মনির, শাহজাহান কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন কোর্টে। আজ আবার তার সাৰ্য শুরম্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
সুত্রঃ নয়াদিগন্ত
No comments:
Post a Comment