প্রতিদিন ২৪ ডেস্ক
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কথায় বিষ। একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী এভাবে
বক্তব্য দিতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনে জাতি দিক নির্দেশনা পাবে এবং নতুন প্রজন্ম শিখবে। কিন্তু যে ভাষায় তিনি বক্তব্য দেন, তাতে অনেক বাসায় টিভি বন্ধ করে রাখা হয়। কারণ ওই ভাষা ছেলেমেয়রা শিখুক এটা কেউ চায় না।’স্বাধীনতা ফোরামের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবাষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন ফেরামের সভাপতি আবু নাসের মো. রহমাতুল্লাহ।
বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজ উদ্দিন আহমেদ। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল প্রমুখ।
ফখরুল বলেন, ‘সমুদ্র জয়ের বিষয়ে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। কারণ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ উল্লাস আনন্দ করছে, অন্যদিকে মিয়ামমারের জনগণও উল্লাস করছে। কার জয় কার পরাজয় হলো বোঝা মুশকিল। আসলে এই রায় নিয়ে জনগণকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে সরকার। তারা সমুদ্র জয়ে কথা সারা দেশে প্রচার করছে কিন্তু আদালত যে রায় দিয়েছে, তা জনসম্মুখে প্রকাশ করে না কেন।’
তিনি অবিলম্বে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় প্রকাশ করার আহ্বান জানান।
ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় পার্টি বাদ দিয়ে বাংলাদেশে যত রাজনৈতিক দল আছে সবাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে। ৯০ দিনের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল করা না হলে জনগণ আপনাদের (সরকার) ক্ষমা করবে না। জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে দেশে অনিশ্চয়তা ও সংঘাতের সৃষ্টি করছে সরকার।’
তিনি বলেন, সরকার যে ওয়াদা দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, সে ওয়াদা পূরণ করতে পারেনি। এ কারণে তাদের মাথা ঠিক নেই।’প্রতিদিন ২৪ ডেস্ক
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) আয়োজিত আলোচনা সভায় দু’গ্রুপে মারামারির ঘটনা ঘটেছে।
রোববার বিকেলে রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় জাসাসের দুই ভাইস-প্রেসিডেন্ট বাবুল আহমেদ ও মনির খান এর অনুসারীরা চেয়ার নিয়ে একে অপরের ওপর চড়াও হয়। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি দেখে অনুষ্ঠানে আসা দর্শকদের অনেকেই চলে যান।
জাসাস সভাপতি আব্দুল মালেক ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের চেষ্টায় এক পর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
রোববার বিকেলে রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স মিলনায়তনে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় জাসাসের দুই ভাইস-প্রেসিডেন্ট বাবুল আহমেদ ও মনির খান এর অনুসারীরা চেয়ার নিয়ে একে অপরের ওপর চড়াও হয়। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি দেখে অনুষ্ঠানে আসা দর্শকদের অনেকেই চলে যান।
জাসাস সভাপতি আব্দুল মালেক ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের চেষ্টায় এক পর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত হয়।
No comments:
Post a Comment